অতীত সমীকরণে বাংলাদেশের চেয়ে একধাপ এগিয়ে নিউজিল্যান্ড। টি-টোয়েন্টির সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটে অতীতে উভয় দল ১০ ম্যাচে মুখোমুখি হয়। সব ম্যাচে একক আধিপত্য বিস্তার করে জয় ছিনিয়ে নেয় নিউজিল্যান্ড।
তাছাড়া আইপিএলের কারণে বাংলাদেশ সফরে আসেনি নিউজিল্যান্ডের বেশ কিছু জাতীয় তারকা। টাইগারদের বিপক্ষে খেলতে দ্বিতীয়সারির দল পাঠিয়েছে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড।
সেই দিক থেকে বললে এ সিরিজে হট ফেভারিট বাংলাদেশ। সবশেষ সিরিজে অস্ট্রেলিয়ার কঠিন বায়ো-বাবল নীতির কারণে প্রবল ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও দেশের নির্ভরযোগ্য ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিমকে খেলাতে পারেনি বাংলাদেশ। অসিদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ছিলেন না জাতীয় দলের তারকা ওপেনার লিটন দাসও।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মুশফিক-লিটনের সংযুক্তিতে আরও শক্তিশালী হয়েছে বাংলাদেশ দলের ব্যাটিংলাইনআপ। আছেন সাকিব আল হাসান ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের মতো অভিজ্ঞ অলরাউন্ডারও। বোলিংয়ে সাম্প্রতিক সময়ে বেশ ফর্মে আছেন দেশের অন্যতম সেরা পেসার মোস্তাফিজুর রহমান ও রুবেল হোসেন। স্পিনে আছেন মেহেদি হাসান।
বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ: মোহাম্মদ নাঈম/লিটন দাস, সৌম্য সরকার, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (অধিনায়ক), আফিফ হোসেন, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, মেহেদী হাসান, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, রুবেল হোসেন/শরিফুল ইসলাম ও মোস্তাফিজুর রহমান।